How Much You Need To Expect You'll Pay For A Good পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন
How Much You Need To Expect You'll Pay For A Good পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন
Blog Article
৭. ক্ষতিকর পোকামাকড় ধ্বংস করতে টবে হলুদ গুড়ো অথবা নীমখোল ব্যাবহার করবেন।
কল্পকাহিনীর ড্রাগন নয়, সুস্বাদু ও লোভনীয় ফল ড্রাগন। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল, এটি মূলত ভিনদেশী হলেও এখন দেশেই চাষ হচ্ছে। ড্রাগন ফলের সুখ্যাতি এখন সব জায়গায়। খুব সহজেই বাড়ির আঙিনা বা ছাদে এ ফলের চাষ করা যায়। ড্রাগন ফলের গাছ লতানো মাংস খাঁজকাটা। লোহা কাঠ বা সিমেন্টের খুঁটি বেটি বড় হতে পারে। আসুন জেনে নেই কিভাবে খুব সহজে বাড়ির ছাদে ড্রাগন ফল চাষ করা যায়-
মাটি তৈরি: ড্রাম বা টবের ২ ভাগ বেলে দোআঁশ মাটি, ১ ভাগ গোবর, ৪০-৫০ গ্রাম টিএসপি সার এবং ৪০-৫০ গ্রাম পটাশ সার মিশিয়ে টব বা ড্রাম এমনভাবে ভর্তি করতে হবে যেন উপরে পানি দেওয়ার জন্য একটু খালি থাকে। এরপর মাটির সাথে অন্যান্য উপাদান ভালোভাবে মেশানোর জন্য পানি দিয়ে ১০-১২ দিন রেখে দিতে হবে।
ড্রাগন ফল সাধারণত সারা বছরেই চাষ করা যায়। এটি মোটামুটি শক্ত প্রজাতির গাছ হওয়ায় প্রায় সব ঋতুতেই চারা রোপন করতে পারেন। তবে ছাদে ড্রাগন ফল চাষ করে ভালো ফলন পেতে এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর মাসে চারা রোপন করলে আপনি অবশ্যই সুফল পাবেন।
অতিরিক্ত সুস্থলতা বা ওজম কামানোর অনেক উপায় রয়েছে। তবে কার্যকারী উপায় অ্যাপ্লাই করার মাধ্যমে শরীরের ওজন হ্রাস করা সম্ভব। প্রোটিন আমাদের দেহে অতিরিক্ত ওজন বাড়তে দেয় না। আর ড্রাগন ফলে রয়েছে প্রোটিন উপাদান। যা শরীরের অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধিতে বড় একটি বাধা। তাই সুস্থ্য থাকার ক্ষেত্রে ওজন হ্রাস করতে ড্রাগন ফল ভক্ষণ করতে হবে।
বৈচিত্রের মধ্যে রয়েছে ‘নক আউট’, ‘ডেভিড অস্টিন রোজেস’ এবং ‘কেয়ারফ্রি ডিলাইট।’
শীতের ফুল- গ্লাডিওলাস ফুল গাছের সম্পূর্ন পরিচর্যা
বারান্দা বাগানে আধুনিক ইরিগেশন সিস্টেম সেটাপ । Modern irrigation method set up in balcony yard
কাঁকরোল চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত
শ্রীলঙ্কা পদ্ধতি : এ পদ্ধতিতে পিলার পুঁতে দিয়ে চারা লাগিয়ে দিয়ে পিলারের সঙ্গে বেঁধে দিতে হয়। পিলারের চার দিকে বাঁশের চ্যাগারের উপরে মোটর গাড়ির পুরাতন টায়ার দিয়ে তার উপর গাছের শাখাগুলোকে বাড়তে দেয়া হয়।
গুরুত্বপূর্ণ লিংক বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট
শীতের মরসুমে গোলাপ গাছে খাবার বেশিই প্রয়োজন হয়। এই সময়ে গাছ যেহেতু বেশি ফুল দেয়, সেহেতু গোলাপ গাছে সারের চাহিদাও থাকে বেশি। বর্ষা শেষ হলেই গাছ ছাঁটাইয়ের ৭-১০ দিন আগে সার প্রয়োগ করতে হবে। গাছ প্রতি পরিমান মতো পঁচা শুকনো গোবরের সার সঙ্গে ডিমের খোসা, এক চামচ টিএসপি/ ডিএপি ও এক get more info চামচ পটাশ এগুলো একসঙ্গে ভালো ও ঝুরঝুরে করে মিশিয়ে নিন। টবের উপর থেকে ১০ সেন্টিমিটার মাটি সরিয়ে নিচের মাটি কিছুটা আলগা করে সারগুলো মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিতে হবে। এসময় খেয়াল রাখতে হবে যাতে শিকড়ের কোন ক্ষতি না হয়। এই অবস্থায় দু’দিন সেমিশেডে রেখে টব আগের জায়গায় দিন।
বীজের মাধ্যমে অথবা অঙ্গজ পদ্ধতির মাধ্যমে ড্রাগন গাছের বংশবিস্তার করা হয়। তবে মাতৃ গুনাগুণ বজাই রাখার জন্য অঙ্গজ পদ্ধতি মাধ্যমে বংশবিস্তার করা উচিত, অর্থাৎ কাটিং প্রদ্ধতিরর মাধ্যমে বংশ বিস্তার করাই ভালো। ড্রাগন গাছের কাটিং এর সফলতার হার প্রায় ৯৯ শতাংশ এবং তাড়াতাড়ি ফলও ধরে। কাটিং থেকে গাছ তৈরী হতে প্রায় দেড় থেকে দুই বছর সময় লাগে, তারপরে গাছ ফল দেওয়ার উপযোগী হয়। সাধারণত বয়স্ক এবং শক্ত শাখার নিচের অংশ ৮ ইঞ্চি কেটে হালকা ছাঁয়াতে বেলে দোআঁশ মাটিতে অথবা বালিতে কাটা অংশে রুট হরমোন লাগিয়ে পুতে দিতে হয়। তারপর ২০ থেকে ৩০দিন পরে কাটিং এর গোড়া থেকে শিকড় বেরিয়ে আসবে। তখন এটা প্রতিস্থাপনের উপযুক্ত হবে।
দেশি শিমের পাতায় কালো দাগ ও ফোস্কা পড়া দেখা দিলে মেনকোজেব জাতীয় ছত্রাকনাশক স্প্রে করতে হয়। আর পাতায় হলুদ মোজাইক রোগ হলে গাছটি তুলে পুড়িয়ে ফেলতে হয়। রোগটি জ্যাসিড বা সাদা মাছির কারণে হয়। এজন্য অন্যান্য সুস্থ গাছে ইমিডাক্লোরপিড বা ফেনথিয়ন গ্রুপের কীটনাশক স্প্রে করে জ্যাসিড বা সাদামাছি নিয়ন্ত্রণ করতে হয়।